The Single Best Strategy To Use For মাশরুম চাষ পদ্ধতি

অনেক মাশরুম চাষীরা বাড়িতে কীভাবে মাশরুম জন্মাতে হয় তা লোকেদের শেখানোর জন্য কর্মশালার আয়োজন করেন।

মাইসেলিয়াম পরিপূর্ণ ব্যাগ এবার সামান্য আলোয় ঘরের মধ্যে রেখে দিতে হবে। মনে রাখা দরকার আলো যেন তীব্র না হয়। আর্দ্রতা বুঝে নিয়ে, প্যাকেটে মাঝে মাঝে জলের ছিটে দিতে হবে। লক্ষ্যণীয় বিষয়, প্লাস্টিকের ছিদ্রগুলি দিয়ে মাশরুমের পিনহেডগুলো কয়েকদিন পরেই বেরিয়ে আসতে শুরু করবে। এরপর ২০ থেকে ২৫ দিনের মাথাতেই মাশরুম খাওয়ার জন্য উপযুক্ত হয়ে যাবে। অতএব এবার মাশরুমগুলিকে বাজারজাত করাই যায়। লাভের বিষয় হল একটা প্যাকেট থেকেই তিনবার মাশরুম ফলন পাওয়া যায়, যা অবশ্যই একটা অতিরিক্ত পাওনা।

এবার চাষঘরে কাঠের ব্যাক বা বাঁশের মাচায় পরিমিত বিছিয়ে ব্যাগগুলো তার ওপর সারিবদ্ধভাবে রাখতে হবে।

ভার্মি কম্পোস্ট কি? কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট এর উপকারিতা

নড়াইলে এবারও অসময়ে তরমুজ চাষে বাম্পার ফলন

রং বোতলের কর্ক. ছবির ফ্রেম, ফুলদানী হিসেবেও মাশরুম ব্যবহার করা হয়।

একটি মাশরুমের ব্যাগ থেকে ৩/৪ বার ফসল তোলা যায়।

অত:পর ব্যাগের দুপাশে অধর্চন্দ্রাকৃত্রির করে কেটে কাটা অংশটির খানিকটা চেছে ফেলে দিতে here হবে।

বাংলাদেশের অনেক এলাকায়ই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহীসহ সারাদেশেই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হচ্ছে।

textual content size A A A colour C C C C কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

চাছার পর ব্যাগটি পরিষ্কার পানিতে ২১-৩০ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হবে।

নিয়মিত মাশরুম খেলে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং সেই সাথে রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর হয়।

মাশরুম চাষ শুরু করার জন্য কতো টাকা প্রয়োজন

অয়েস্টার মাশরুম চাষের জন্য মূলত তিন ধরনের উপকরণ দরকার। স্পন অর্থাৎ মাশরুমের বীজ, খড় এবং পলিথিনের ব্যাগ। এই তিনটি উপকরণ মজুদ থাকলেই মাশরুমের চাষ অনেকাংশে সহজ হয়ে যায়।

 নিয়মিত মাশরুম থেকে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি হয়। রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *